पंजाबের মানসা জেলের बलात्कार কেস-এ যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ভোগ করা বন্দী পাস্তুর বাজিंदर সিংহের কাছ থেকে মোবাইল ফোন ও নগদ টাকা बरामद করা হয়েছে। এই बरामदगी জেল কর্তৃপক্ষের জন্য একটি গুরুতর নিরাপত্তা ত্রুটি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
মানসা: पंजाबের মানসা জেলা জেলের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ভোগ করা পাস্তুর বাজিंदर সিংহ আবারও বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছেন। बलात्कार কেস-এ সাজাপ্রাপ্ত বাজিंदर সিংহের কাছ থেকে জেল কর্তৃপক্ষের তল্লাশির সময় একটি স্মার্টফোন এবং ২৫০০ টাকার নগদ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। জেল কর্তৃপক্ষ ও পুলিশ বিভাগ এখন জানার চেষ্টা করছে, এত কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকা সত্ত্বেও কীভাবে এই নিষিদ্ধ জিনিসপত্র একজন সাজাপ্রাপ্ত বন্দীর কাছে পৌঁছালো।
বাস্তুর বাজিंदर সিংহের কাছ থেকে পাওয়া আপত্তিকর জিনিস
এই অভাবনীয় উদ্ধার অভিযানটি ঘটেছিল যখন এআইজি জেল पंजाब চণ্ডীগড় রাজীব अरोড়া এবং সহকারী জেল সুপারintendent অনু মালিক জেল পরিদর্শনে গিয়ে হঠাৎ করে छापेमारी করেন। এই তল্লাশিটি জেল ভবনের ‘কে’ ব্লকের ১ নম্বর ঘরে করা হয়, যেখানে পাস্তুর বাজিंदर সিংহকে রাখা ছিল। তল্লাশির সময় তার কাছ থেকে একটি টাচস্ক্রিন মোবাইল ফোন এবং ২৫০০ টাকা নগদ পাওয়া যায়। এই बरामदगी অনেক প্রশ্ন তৈরি করেছে—
- জেলের ভেতরে কর্মরত কর্মীদের যোগসাজশে কি মোবাইল ও টাকা তার কাছে পৌঁছালো?
- এটা কি জেলের ভেতরে একটি সংগঠিত গ্যাং-এর ইঙ্গিত দেয়?
- বাজিंदर সিংহ কি এখনও বাইরের জগতের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন?
পুলিশ নতুন মামলা দায়ের করেছে
এই ঘটনায় জেল কর্তৃপক্ষ দ্রুত থানাধীন সদর মানসায় একটি নতুন মামলা দায়ের করেছে। সহকারী পুলিশ সুপারintendent-এর অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ चौकी ঠুঠিয়া ভলির এএসআই ওম प्रकाश ভারতীয় দণ্ডবিধির ধারা এবং জেল বিধি অনুযায়ী মামলাটি দায়ের করেছেন। এফআইআর-এ প্রধানত জেল কর্তৃপক্ষের বিধি লঙ্ঘন, आपराधिक ষড়যন্ত্র এবং নিষিদ্ধ জিনিসপত্র রাখার মতো গুরুতর অভিযোগ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
পুলিশের সূত্র অনুযায়ী, এখন এই বিষয়টি তদন্তের বিষয় যে কীভাবে এবং কাদের সাহায্য নিয়ে এই মোবাইল ফোন ও নগদ টাকা বাজিंदर সিংহের কাছে পৌঁছালো। এই ঘটনায় শীঘ্রই জেল কর্মীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
বাস্তুর বাজিंदर সিংহ কে?
বাজিंदर সিংহ নিজেকে একজন “ধর্মীয় প্রতিনিধি” এবং “গুরু” বলে দাবি করেছেন, কিন্তু কয়েক বছর আগে তার বিরুদ্ধে এক মহিলার দ্বারা बलात्कार করার অভিযোগ ওঠে। আদালতের বিচার চলাকালীন তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। বাজিंदर সিংহ দীর্ঘদিন ধরে বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন। তার বিরুদ্ধে আগে বহুবার মহিলাদের মানসিক ও আধ্যাত্মিক নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে।
এই নতুন ঘটনা জেল কর্তৃপক্ষের তার কার্যকলাপের ওপর কতটা নজরদারি রয়েছে, সেই বিষয়েও প্রশ্ন তুলেছে। তিনি কি এখনও জেলের ভেতরে रहते हुए তার পুরনো নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত?