बहुজন সমাজ পার্টি (बसपा) আসন্ন বিহার বিধানসভা নির্বাচনকে মাথায় রেখে নির্বাচনী अभियान শুরু করেছে। এই বিষয়ে তথ্য পার্টির প্রধান সমন্বয়কারী আকাশ আনন্দ সামাজিক মাধ্যম প্ল্যাটফর্ম এক্স (পূর্বে টুইটার)-এর মাধ্যমে শেয়ার করেছেন।
पटना: বহুজন সমাজ পার্টি (বিএসপি) আসন্ন বিহার বিধানসভা নির্বাচন ২০২৫-এর জন্য সর্বশক্তি দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে। দলটি তাদের “মিশন বিহার” কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক সূচনা করেছে। এই campanha-এর নেতৃত্ব এখন পার্টির জাতীয় সমন্বয়কারী এবং বহুজন নেতা আকাশ আনন্দ নিজেই গ্রহণ করেছেন। पटनाতে অনুষ্ঠিত ছত্রপতি শাহু জীর মহারাজ-এর জন্মজয়ন্তী অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে আকাশ আনন্দ শুধু সামাজিক সংহতির বার্তা দিয়েছেন, তেমনই বিএসপি এইবার বিহারে বড় ভূমিকা নেবে-ওটা স্পষ্ট করে জানিয়েছেন।
ছত্রপতি শাহু জীর মহারাজ-এর জন্মজয়ন্তীর মাধ্যমে কার্যক্রমের সূচনা
গত ২৫শে জুন पटनाতে অনুষ্ঠিত রাজর্ষি শাহু জীর মহারাজ-এর জন্মজয়ন্তী অনুষ্ঠানে বিএসপি তাদের campanha-এর সূচনা করেছে। এই অনুষ্ঠানকে দলীয়ভাবে दलित, পিছিয়ে পড়া এবং প্রান্তিক শ্রেণির সামাজিক অধিকারের চেতনা জাগানো-এর একটি মঞ্চ হিসেবে মনে করা হচ্ছে। আকাশ আনন্দ এই উপলক্ষে সামাজিক মাধ্যম প্ল্যাটফর্ম এক্স (পূর্বে টুইটার)-এর মাধ্যমে একটি আবেগপূর্ণ পোস্ট লিখে মহান সমাজ সংস্কারকের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেছেন এবং তাদের মিশন বিহারের ইঙ্গিত দিয়েছেন।
তিনি লিখেছেন: মহান সমাজ সংস্কারক, दलित ও পিছিয়ে পড়া মানুষের মসিহা, ন্যায় ও সমতার প্রতীক রাজর্ষি শাহু জীর মহারাজকে তাঁদের জন্মজয়ন্তীতে প্রতিভাময় শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি। তাঁদের জীবন আমাদের অনুপ্রাণিত করে যে সমাজের সবচেয়ে দুর্বল वर्गों के জন্য ন্যায় ও সমতার লড়াই কিভাবে লড়তে হয়।
বিএসপি কি একা নির্বাচন লড়বে?
আকাশ আনন্দের এই বক্তব্য থেকে স্পষ্ট ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে যে বিএসপি আসন্ন বিহার নির্বাচনে কোনো জোটের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রেখে একা নির্বাচন लड़ने की কৌশল নিয়ে কাজ করছে। রাজনৈতিক মহলে আলোচনা শোনা যাচ্ছে যে দলটি এইবার সবকটি ২৪৩টি বিধানসভা আসনে প্রার্থী দাঁড়াতে পারে। দলের অভ্যন্তরের सूत्रों के अनुसार বিএসপি-র লক্ষ্য এইবার দশেকের आंकड़ा পেরিয়ে যাওয়া, যা এখন পর্যন্ত বিহারের রাজনীতিতে বিএসপি-র জন্য একটি বড় অর্জন হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। দলটি মনে করে যে दलित, পিছিয়ে পড়া, অতি পিছিয়ে পড়া এবং মুসলিম ভোটব্যাংক में सेंধ लगाकर তারা একটি निर्णायक ভূমিকা নিতে পারবে।
আকাশ আনন্দের কৌশল
আকাশ আনন্দ নিজেই তরুণ নেতৃত্বের মুখ এবং দলটি তাকে মায়াवती-র উত্তরসূরি হিসেবে তুলে ধরছে। তাঁর নেতৃত্বে বিএসপি বিহারে বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম এবং ছাত্রদের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পরিকল্পনা করছে। শাহু জীর মহারাজ-এর জন্মজয়ন্তী-এর মতো অনুষ্ঠানে দলের মাধ্যমে সামাজিক ন্যায়বিচারের বিষয়গুলিকে কেন্দ্রে রেখে জনমানবিক সংযোগ স্থাপন করতে চাইছে।
আকাশ আনন্দ বলেন, আজ সেই সময় যখন আমাদের নিজেদের মহাত্মাদের আদর্শ অনুসরণ করা উচিত এবং নিশ্চিত করতে হবে যে সমাজের কোনো শ্রেণি পিছিয়ে না থাকে। শাহু জীর মহারাজ যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, সেটাকে साकार করা আমাদের সকলের দায়িত্ব।
বিএসপি বিহারে যদিও এখন পর্যন্ত বড় সাফল্য পায়নি, তবে जमीनी স্তরে দলের पकड़ लगातार मज़বুত হচ্ছে। বিশেষ করে সীমান্চাল এবং মগধ অঞ্চলে বিএসপি তাদের সাংগঠনিক কাঠামোকে मज़বুত করেছে। দলটি মনে করে যে রাজনৈতিক বিকল্প থেকে হতাশ दलित ও মুসলিম ভোটাররা বিএসপি-র দিকে रुख করে নিতে পারে।