প্রায়गराज শহরে माफिया আতিক আহমেদের নেটওয়ার্কের উপর প্রশাসন ক্রমাগত চাপ বৃদ্ধি করছে। এই সংক্রান্ত আরও একটি ঘটনায়, পুলিশ আতিকের ভাইপো ইমরান जेई এবং তার ভাই জিশানের বিরুদ্ধে বড় পদক্ষেপ নিয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে অবৈধ প্লটিং এবং প্রতারণার অভিযোগ আনা হয়েছে এবং এই সংক্রান্ত দুটি পৃথক মামলা দায়ের করা হয়েছে।
ঘটনাটি শহরের বাক্শী মোড়া এলাকার সেই জমির সাথে জড়িত, যেটিকে ইতিমধ্যেই প্রশাসন সিল করে দিয়েছিল। অভিযোগ করা হচ্ছে, এখানে অবৈধভাবে প্লটিং করে জমি বিক্রি করা হচ্ছিল। যখন রাজস্ব বিভাগের দল ঘটনাস্থলে তদন্ত চালিয়েছিল, তখন পুরো বিষয়টি প্রকাশ হয়ে যায়।
পুলিশের সূত্র অনুযায়ী, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার রাজকুমার मीणा-র নেতৃত্বে তদন্ত দল যখন ঘটনাস্থিনে পরিদর্শন করছিল, তখন সেখানে করা প্লটিং সম্পূর্ণ অবৈধ বলে প্রমাণিত হয়। তদন্তে জালিয়াতির প্রমাণ পাওয়ার পর পুলিশ দুই ভাইয়ের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে কঠোর পদক্ষেপ শুরু করেছে।
জানা যাচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে সরকারি জমি দখল, অবৈধ প্লটিং এবং জালিয়াতির মতো গুরুতর धाराओंে মামলা করা হয়েছে। এই পদক্ষেপটিকে আতিক আহমেদের অবৈধ সাম্রাজ্য ভেঙে দেওয়ার मुहिमের অংশ হিসেবে মনে করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, আতিক আহমেদের মৃত্যুর পরেও তার আত্মীয় এবং সহযোগীরা সক্রিয় রয়েছেন, কিন্তু প্রশাসন একের পর এক তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়ে নেটওয়ার্কটি সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করার দিকে পদক্ষেপ নিচ্ছে। পুলিশ এখন এই ঘটনার সাথে জড়িত অন্যান্য ব্যক্তিদেরও খুঁজছে।
লেখকের অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা দায়ের
প্রায়রাজগড়ে माफिया আতিক আহমেদের ঘনিষ্ঠ আত্মীয়দের বিরুদ্ধে পুলিশ আবারও পদক্ষেপ নিয়েছে। এইবার আতিকের ভাইপো ইমরান जेई এবং তার ভাই জিশানের নাম এসেছে। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, সিল করা জমি ব্যবহার করে অবৈধভাবে নির্মাণ করা হয়েছে। পুলিশ এই ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে करेলি থানায় দুটি পৃথক এফআইআর দায়ের করেছে।
জানা যাচ্ছে, এই ঘটনাটি বাক্শী মোড়া এলাকার সিল করা সরকারি জমির সাথে জড়িত, যেখানে কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়াই প্লটিং এবং নির্মাণ করা হয়েছে। অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার রাজকুমার मीणा-র নেতৃত্বে তদন্তের পর জমির সঠিক মাপ নেওয়া হয়েছে, যেখানে অবৈধ নির্মাণের প্রমাণ পাওয়া গেছে।
প্রথম এফআইআর একজন লেখকের অভিযোগের ভিত্তিতে দায়ের করা হয়েছে, যেখানে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে যে, 2021 সালে যে জমিটি দখল করা হয়েছিল, ইমরান এবং জিশান সেখানে পাকা নির্মাণ করেছিলেন। দ্বিতীয় এফআইআর इंस्पेक्टर রাজেশ মউরি নিজেই বাদী হয়ে करेলি থানায় দায়ের করেছেন, যেখানে সরকারি জমির দখল এবং অবৈধ নির্মাণের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
এই পুরো ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রশাসন কঠোর মনোভাব দেখাচ্ছে। जिलाधिकारी रविंद्र কুমার মাंदড় সমস্ত एसडीएम-কে চিঠি দিয়ে তাদের নিজ নিজ এলাকায় সরকারি জমির উপর অবৈধ দখলের রিপোর্ট তৈরি করার নির্দেশ দিয়েছেন। এখানে শহরের अर्बन সিলিং, नजूल এবং राजकीय অস্থায়ী ভূমিকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।
প্রশাসনের পক্ষ থেকে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে যে, সরকারি সম্পত্তি দখলকারীদের কোনো ক্ষমা নেই এবং খুব শীঘ্রই বড় পরিসরে অভিযান চালানো হবে। এই পদক্ষেপটিকে আতিক আহমেদের নেটওয়ার্কের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক স্তরে চলা অভিযানের অংশ হিসেবে মনে করা হচ্ছে।