অতুল সুভাষের মৃত্যু: গৃহকলহের কারণে আত্মহত্যা
অতুল সুভাষ আত্মহত্যা মামলা: বেঙ্গালুরুতে কাজ করছিলেন এআই ইঞ্জিনিয়ার অতুল সুভাষ। তার হঠাৎ আত্মহত্যায় সারা দেশে গভীর শোকের ছায়া পড়েছে। ৩৪ বছর বয়সী অতুল সুভাষের জন্মস্থান উত্তরপ্রদেশের জौनপুর জেলা। বেঙ্গালুরুতে তিনি বেশ কিছুদিন ধরে একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে কাজ করছিলেন। কিন্তু তার জীবন কোনো সুখের গল্প ছিল না। অতুলের মৃত্যুর পেছনে কী ঘটেছে, তার শেষ ভিডিও এবং আত্মহত্যা নোট থেকে কিছু তথ্য উঠে আসছে, যা এই ঘটনাকে আরো ভয়ঙ্কর করে তুলেছে।
স্ত্রী ও শ্বশুরবাড়ির অভিযোগ
অতুলের স্ত্রী নিকিতা সিংহানিয়া এবং শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে আত্মহত্যার জন্য উস্কানি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ এই মামলায় আইনগত ব্যবস্থা শুরু করেছে এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় #JusticeForAtulSubhash হ্যাশট্যাগ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। অতুলের স্ত্রীর পরিবার মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলতে অস্বীকার করেছে এবং অভিযোগগুলিকে ভুল বলে দাবি করেছে। অতুলের বাবা পवन कुमार তাদের ছেলের পরিস্থিতি এবং আদালতের কাজের উপর প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি বলেছেন, "মনে হচ্ছে যেখানে তার মামলা চলছে, সেখানে আদালত দেশের আইন অনুযায়ী কাজ করছে না।"
আত্মহত্যা নোট এবং ভিডিওতে বর্ণিত অভিজ্ঞতা
অতুল সুভাষ তার মৃত্যুর আগে একটি ভিডিও এবং ২৪ পৃষ্ঠার একটি আত্মহত্যা নোট রেখে গেছেন, যেখানে তিনি তার সব কষ্ট বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেছেন। তিনি আদালতের প্রতি আস্থার অভাব এবং ভারতে পুরুষদের বিরুদ্ধে আইনগত নির্যাতনের অভিযোগ তুলেছেন। আত্মহত্যা নোটে তিনি উল্লেখ করেছেন যে, তার স্ত্রী এবং তার পরিবার তাকে অনেক মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে ফেলেছে, যার মধ্যে রয়েছে পারিবারিক অত্যাচার, হত্যাচেষ্টা এবং অপ্রাকৃত যৌন কার্যকলাপের অভিযোগ। তিনি আরও ন্যায়ের আশা হারিয়ে ফেলেছেন এবং আদালতের তারিখের কারণে মানসিক চাপের মুখে পড়েছেন। অতুলের ভাই, विकास सुभाष বলেছেন, এই মামলার কারণে তিনি ভেঙে পড়েছেন এবং আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
``` **(The remaining paragraphs will be added in subsequent sections to avoid exceeding the token limit.)**