বিহার বিধানসভা নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক উত্তেজনা বৃদ্ধি পেয়েছে। এই बीच, নির্বাচন কমিশন কর্তৃক ভোটার তালিকা revisão এবং যাচাইয়ের জন্য জারি করা কর্মসূচি থেকে স্পষ্ট ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে যে নির্বাচন প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে।
বিহার নির্বাচন: বিহারের রাজনীতি আবারও উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। বিহার বিধানসভা নির্বাচন ২০২৫-এর জন্য এখন নির্বাচনী আলোচনা শুধুমাত্র अटकলের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং ठोस সংকেত পেতে শুরু করেছে। নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) পক্ষ থেকে ভোটার তালিকা revisão (Voter List Revision) সংক্রান্ত নতুন কর্মসূচি থেকে স্পষ্ট ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে যে বিহারে বিধানসভা নির্বাচনের ঘোষণা অক্টোবর মাসের প্রথম সপ্তাহে হতে পারে এবং ভোট প্রক্রিয়া নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে সম্পন্ন করা হবে।
নির্বাচন কমিশন উত্তেজনা বৃদ্ধি: ৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ভোটার তালিকা প্রস্তুত থাকবে
নির্বাচন কমিশন বিহারে ১ জুলাই থেকে ভোটার তালিকা revisão-এর বিশেষ কর্মসূচি শুরু করার ঘোষণা করেছে। এই প্রক্রিয়াটি पूरे রাজ্যে ১ জুলাই থেকে ৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে। এরপর, ৩ সেপ্টেম্বর তারিখে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে। কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে যে, পূর্বের ঐতিহ্য অনুযায়ী, ভোটার তালিকার চূড়ান্ত প্রকাশের এক সপ্তাহ之内ই নির্বাচনের ঘোষণা করা হয়ে যায়। এই ভিত্তিতে ধারণা করা হচ্ছে যে, নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা অক্টোবর মাসের প্রথম সপ্তাহে হতে পারে।
নভেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময়ে নির্বাচন হতে পারে
বিহার বিধানসভার বর্তমান মেয়াদ ২৯ নভেম্বর ২০২৫ তারিখে শেষ হচ্ছে। তাই কমিশন সময় মতো নির্বাচন कराने-এর পরিকল্পনা শুরু করে দিয়েছে, যাতে রাজ্যটিতে আগেভাগে রাষ্ট্রপতি শাসনের প্রয়োজন না पड़े। যদি অক্টোবর মাসের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচন कार्यक्रम ঘোষণা করা হয়, তাহলে नामांकन, স্ক্রুটিনি, নাম প্রত্যাহার এবং ভোট প্রক্রিয়া নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে সম্পন্ন করা যেতে পারে। এরপর নতুন সরকার গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হবে।
বিহার বিধানসভা নির্বাচন ২০২৫ বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ হওয়ার কারণগুলো হলো:
- এনডিএ (NDA) এবং ইন্ডিয়া জোট (INDIA Alliance) উভয় দলেরই प्रतिष्ठा दांव पर है।
- সম্প্রতি লোকসভা নির্বাচনে सत्तारूढ़ জোটকে झटका लगा है, जबकि विपक्षी दलों ने बेहतर प्रदर्शन किया है।
- मुख्यमंत्री नीतीश कुमार-এর নেতৃত্বে भाजपा-জদयू জোটের পরীক্ষা আবারও হবে।
- অন্যদিকে, राजद এবং কংগ্রেসসহ অন্যান্য विपक्षी দল सत्ता में वापसी के लिए रणनीति बना रहे हैं।
নির্বাচন কমিশনের এই ঘোষণা-এর সাথে সঙ্গেই রাজনৈতিক দলগুলোও নিজেদের तैयारियां জোরদার করেছে। भाजपा জেলা স্তরে কর্মী প্রশিক্ষণ এবং বুথ কমিটি পুনর্গঠন প্রক্রিয়া শুরু করেছে। অন্যদিকে, राजद, কংগ্রেস এবং বামপন্থী দলগুলো ‘বেरोजगारी, महंगाई এবং দুর্নীতি’কে প্রধান मुद्दा হিসেবে ধরে নির্বাচনী কৌশল নির্ধারণ করেছে।