গাজিয়াবাদের সাহিবাবাদে কৌশাম্বী থানার পাশে একটি বেসরকারি স্কুল বাসে হঠাৎ আগুন লেগে যায়, যার ফলে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। আগুন লাগার পর বাসের চালক ভয়ে বাস ছেড়ে পালিয়ে যায়, কিন্তু সৌভাগ্যবশত সকল শিশুকে সময়মতো নিরাপদে বের করে নেওয়া হয়।
লখনউ: গাজিয়াবাদের সাহিবাবাদে কৌশাম্বী থানার পাশে বৃহস্পতিবার সকালে একটি বেসরকারি স্কুল বাসে আগুন লেগে যায়। আগুন লাগার পর বাসের চালক বাস ছেড়ে পালিয়ে যায়, কিন্তু সৌভাগ্যবশত স্কুলের শিশুদের সময়মতো বের করে নেওয়া হয়। সকলেই নিরাপদে ছিল। খবর পেয়ে দমকল বাহিনীর কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে বেশ কষ্ট করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, বাসে শর্ট সার্কিটের কারণে আগুন লেগেছিল। দুর্ঘটনার পর স্কুল কর্তৃপক্ষ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
আগুন লাগার পর শিশুদের মধ্যে চিৎকার-চেঁচামেচি শুরু হয়।
গাজিয়াবাদের সাহিবাবাদে কৌশাম্বী থানার পাশে বৃহস্পতিবার সকালে একটি বেসরকারি স্কুল বাসে আগুন লাগায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। বাসে আগুন লাগার সাথে সাথেই শিশুদের মধ্যে চিৎকার-চেঁচামেচি শুরু হয়। শিশুদের চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন ছুটে আসে এবং সময়মতো শিশুদের নিরাপদে বের করে নেয়। এরপর পুলিশ ও দমকল বিভাগকে খবর দেওয়া হয়।
খবর পেয়ে বৈশালী ফায়ার স্টেশন থেকে দমকল কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে। ঘটনার খবর পেয়ে দমকল বিভাগের কর্মকর্তারা তৎপর হয়ে ওঠে, কারণ আগুনটি লেগেছিল স্কুল বাসে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য দমকল কর্মীরা দ্রুত কাজ করে এবং আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, শর্ট সার্কিটের কারণে আগুন লেগেছিল।
ঘটনার খবর শুনে অভিভাবকদের হতভম্ব হয়ে যায়।
গাজিয়াবাদের সাহিবাবাদে কৌশাম্বী থানার পাশে একটি বেসরকারি স্কুল বাসে আগুন লাগার ফলে একটি বড় দুর্ঘটনা এড়ানো গেছে। পুলিশের মতে, বাস থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখে শিশুদের নামানোর কাজ শুরু হয়, কিন্তু আগুনের শিখা ছড়িয়ে পড়ার আগেই চালক পালিয়ে যায়। শিশুদের নিরাপদে বের করে নেওয়ার পর দমকল কর্মীরা হোজ রিল বিছিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা শুরু করে।
এই সময় শিশুদের অভিভাবকদের আগুন লাগার খবর পায়, যার ফলে তাদের হতভম্ব হয়ে যায়। সকল অভিভাবক আতঙ্কিত হয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে, কিন্তু শিশুদের নিরাপদে বের করে নেওয়ার পর তারা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে। সকল শিশুকে নিরাপদে তাদের বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হয়। তবে, এই ঘটনার পর শিশুদের মনে ভয় বসে গেছে। তদন্তে জানা যায়, বাসটি দিল্লির প্রীত বিহারের মাদার্স গ্লোবাল স্কুলের ছিল এবং বাসে মোট ১৬ জন শিশু ছিল।