বানকে বিহারী মন্দিরে হোলি পরবর্তী দর্শন সময়সূচীতে পরিবর্তন

🎧 Listen in Audio
0:00

হোলির পর বানকে বিহারী মন্দিরের দর্শন সময়সূচীতে পরিবর্তন হবে। ১৬ মার্চ থেকে কপাট সকাল ৭:৪৫ টায় খুলবে এবং রাত ৯:৩০ টায় বন্ধ হবে। ভোগে শীতল খাবার বৃদ্ধি করা হবে।

ঠাকুর বানকে বিহারী হোলি: হোলির পর ঠাকুর বানকে বিহারীজির দর্শন এবং ভোগরাগ সেবায় পরিবর্তন আনা হবে। ১৬ মার্চ থেকে মন্দিরে গ্রীষ্মকালীন সেবার সূচনা হবে, যাতে ঠাকুরজিকে হালকা পোশাক পরানো হবে এবং ভোগে শীতল খাবারের পরিমাণ বাড়ানো হবে। এছাড়াও, মন্দিরের কপাট খোলার এবং বন্ধ করার সময়সূচীতেও পরিবর্তন আনা হবে।

১৬ মার্চ থেকে পরিবর্তিত হবে মন্দিরের খোলা এবং বন্ধের সময়

মন্দির প্রশাসক মুনীশ শর্মার মতে, চৈত্র কৃষ্ণপক্ষের দ্বিতীয়া ১৬ মার্চ থেকে মন্দিরের দ্বার সকাল ৭:৪৫ টায় খুলবে এবং দুপুর ১২ টায় বন্ধ হবে। এর আগে মন্দির সকাল ৮:৪৫ টায় খুলত। অন্যদিকে, সন্ধ্যায় দর্শনের জন্য মন্দিরের দ্বার বিকাল ৫:৩০ টায় খুলবে এবং রাত ৯:৩০ টায় শয়নভোগ আরতির পর বন্ধ করে দেওয়া হবে। আগে মন্দিরের দ্বার বিকাল ৪:৩০ টায় খুলে রাত ৮:৩০ টায় বন্ধ হত।

গ্রীষ্মকালীন সেবার অনুযায়ী ভোগরাগে পরিবর্তন

হোলির পর ঠাকুরজির গ্রীষ্মকালীন সেবা শুরু হবে, যার অধীনে গরমের আবহাওয়া বিবেচনা করে তাঁর পোশাক এবং ভোগে পরিবর্তন আনা হবে। এই সময় ঠাকুরজিকে হালকা কাপড় পরানো হবে এবং ভোগে গরিষ্ঠ খাবারের পরিবর্তে শীতল এবং হালকা খাবার অন্তর্ভুক্ত করা হবে। এই ব্যবস্থা দীপাবলি পর্যন্ত চলবে।

বৃন্দাবনে বিধবা মাতারা রঙের হোলি খেলেছেন

হোলি উপলক্ষে বৃন্দাবনের বিধবা মাতারাও তাদের জীবনে আনন্দের রঙ ভরেছেন। নগলা রামতালস্থিত কৃষ্ণ কুটির মহিলা আশ্রয় সদনে মঙ্গলবার হোলি উৎসবের আয়োজন করা হয়, যেখানে বিধবা মাতারা রাধাকৃষ্ণের স্বরূপ নিয়ে ফুলের হোলি খেলেছেন। এ সময় রাসলীলা গান এবং নৃত্যের আয়োজন হয়, যার ফলে সমগ্র পরিবেশ ভক্তিময় হয়ে ওঠে। সাদা শাড়ি পরা বিধবা মাতারা একে অপরের উপর অবিরাম গুলাল লাগিয়ে উৎসবের আনন্দে অংশগ্রহণ করেন।

Leave a comment