সূর্য্য রোশনির শেয়ার ৯% বৃদ্ধি, বোনাস শেয়ারের ঘোষণা

সূর্য্য রোশনির শেয়ার ৯% বৃদ্ধি, বোনাস শেয়ারের ঘোষণা
সর্বশেষ আপডেট: 01-01-2025

সূর্য্য রোশনির শেয়ার ৯% বৃদ্ধি পেয়ে ৬১০.৪৫ টাকায় পৌঁছেছে। কোম্পানি ২০২৫ সালের ১ জানুয়ারি বোনাস শেয়ার জারির ঘোষণা দিয়েছে। ২০২৪ সালে ২৪% হ্রাস সত্ত্বেও, কোম্পানির ব্যবসায় উন্নতির আশা করা হচ্ছে।

বোনাস ইস্যু: সূর্য্য রোশনির শেয়ার মঙ্গলবার ৯% বৃদ্ধি পেয়ে ৬১০.৪৫ টাকায় পৌঁছেছে। এর কারণ হল কোম্পানির এক বোনাস শেয়ার জারির ঘোষণা, যা ২০২৫ সালের ১ জানুয়ারি রেকর্ড তারিখের ভিত্তিতে প্রাপ্ত হবে। এই ঘোষণাটি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে উৎসাহ সৃষ্টি করেছে এবং কোম্পানির শেয়ারে ব্যাপক ট্রেডিং লক্ষ্য করা গেছে। যদিও ২০২৪ সালে সূর্য্য রোশনির কর্মক্ষমতা দুর্বল ছিল, যেখানে ২৪% হ্রাস লক্ষ্য করা গেছে।

বোনাস শেয়ারের ঘোষণায় বাজারে উদ্দীপনা

সূর্য্য রোশনি ঘোষণা করেছে যে ২০২৫ সালের ১ জানুয়ারি রেকর্ড তারিখের ভিত্তিতে প্রতিটি শেয়ারে একটি বোনাস শেয়ার দেওয়া হবে। এই খবরের কারণে বিএসই-তে কোম্পানির শেয়ার ৯% বৃদ্ধি পেয়ে ৬১০.৪৫ টাকায় পৌঁছেছে। বাজার বন্ধ হওয়া পর্যন্ত, এই শেয়ার ৫.৫২% বৃদ্ধি পেয়ে ৫৯২ টাকায় ট্রেড করছিল, যার মধ্যে ব্যাপক ট্রেডিং লক্ষ্য করা গেছে। এনএসই এবং বিএসইতে মোট ৬ লাখ শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।

২০২৪ সালে দুর্বল কর্মক্ষমতা সত্ত্বেও আশার আলো

তবে, ২০২৪ সালে সূর্য্য রোশনির কর্মক্ষমতা দুর্বল ছিল, যেখানে ২৪% হ্রাস লক্ষ্য করা গেছে, অন্যদিকে বিএসই সেনসেক্স ৮% বৃদ্ধি পেয়েছে। হ্রাসের কারণ হিসেবে কোম্পানির দুর্বল ফলাফল উল্লেখ করা হচ্ছে। এরপরও, কোম্পানির ভবিষ্যতে উন্নতির আশা করা হচ্ছে।

সূর্য্য রোশনি: আলোকসজ্জা এবং পাইপের প্রধান খেলোয়াড়

সূর্য্য রোশনি শুধু আলোকসজ্জা সীমাবদ্ধ নয়, এটি ভারতের বৃহত্তম ERW পাইপ রপ্তানিকারক এবং গ্যালভানাইজড আইরন পাইপ निर्माताও। इसके अलावा, कंपनी पंखों और घरेलू उपकरणों जैसे उपभोक्ता टिकाऊ ब्रांड भी पेश करती है। (এছাড়াও, কোম্পানি পাখা এবং গৃহস্থালি যন্ত্রপাতি-এর মতো ভোক্তা স্থায়ী ব্র্যান্ডও তুলে ধরে।)

ব্যবসায়িক অবস্থা এবং ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা

সূর্য্য রোশনির ইস্পাত পাইপের কর্মক্ষমতা এইচআর ইস্পাতের দামে হ্রাস এবং চাহিদা হ্রাসের কারণে প্রভাবিত হয়েছে, তবে অপারেশনের দক্ষতার মাধ্যমে ক্ষতি কমিয়ে আনা হয়েছে। আলোকসজ্জা এবং গৃহস্থালি যন্ত্রপাতিতেও উন্নত কৌশল এবং খরচ ব্যবস্থাপনার ফলে উন্নতি লক্ষ্য করা গেছে।

Leave a comment