राजस्थानের জালোয়ার জেলার একটি নাবালিকা মেয়ের সাথে যৌন হেনস্থার অভিযোগে অভিযুক্ত শিক্ষকের গ্রেফতারিতে বিলম্বের কারণে স্থানীয়দের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। মঙ্গলবার জালোয়ার জেলার বাগরা থানা এলাকার ১২টি গ্রামের কয়েক শত গ্রামবাসী জেলা সদর দফতর ঘেরাও করে जोरदार প্রতিবাদ प्रदर्शन কর্মসূচি পালন করে। demonstratorsরা অভিযোগ করে যে, অভিযুক্ত শিক্ষকের দ্রুত গ্রেফতার করা না হলে, তারা জুন মাসের ২৬ তারিখ থেকে অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘট শুরু করে দেবেন।
demonstratorsরা প্রশাসনকে সতর্ক করে দিয়েছে যে, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কোনো পদক্ষেপ না নেওয়া হলে, তারা জুন মাসের ২৬ তারিখ থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্মঘট শুরু করবে।
চার মাস ধরে চলছিল শোষণ, জুন মাসের ১৮ তারিখে জানা গেল রাজ
पीड़িতার পরিবারের মতে, গ্রামেরই একজন সরকারি শিক্ষক গত চার মাস ধরে রুটি বানানোর ভান করে নাবালিকাটিকে বাড়িতে ডেকে আনতেন এবং তার সাথে জোর করে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতেন।
জুন মাসের ১৮ তারিখে যখন শিক্ষক पीड़िता’র বাড়িতে যান এবং পুনরায় জোর করার চেষ্টা করেন, তখন पीड़िता চিৎকার করলে পরিবারের সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাকে উদ্ধার করেন। অভিযুক্ত লোকটা বুঝতে পেরে পালানোর চেষ্টা করে।
পরিবারটি সেদিনই বাগরা থানায় অভিযোগ দায়ের করে, जिसके পর পুলিশ জুন মাসের ১৯ তারিখে মামলাটি নথিভুক্ত করে। কিন্তু এক সপ্তাহ অতিবাহিত হওয়ার পরেও অভিযুক্তের গ্রেফতারি হয়নি।
গ্রামবাসীদের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ
প্রতিরোধে অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের অভিযোগ, অভিযুক্ত স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ધરાえている, যার কারণে সে সাক্ষীদের প্রভাবিত করার এবং প্রমাণাদি বিকৃত করার চেষ্টা করছে।
গ্রামবাসীরা আরও বলেন যে, প্রশাসনের উদাসীনতার কারণে पीड़िता এখনও পর্যন্ত ন্যায়বিচার পায়নি। প্রতিবাদ কর্মসূচিতে বিপুল সংখ্যক মহিলা, যুবক এবং সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা অংশ নিয়েছেন।
সকলই একত্রিত হয়ে প্রশাসনকে নিরপেক্ষ তদন্ত করতে এবং অভিযুক্তের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন।
পুলিশের বক্তব্য
পুলিশের দাবি, অভিযুক্তের গ্রেফতারের জন্য বিশেষ দল গঠন করা হয়েছে এবং সম্ভাব্য সকল স্থানে অভিযান চালানো হচ্ছে। কিন্তু অভিযুক্ত এখনও পর্যন্ত পলাতক রয়েছে।
অন্যদিকে, প্রতিবাদ após जिला प्रशासनও সতর্ক হয়েছে। কর্মকর্তারা স্থানীয়দের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে এবং পরিস্থিতি শান্ত রাখার চেষ্টা করছেন, যাতে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি না ঘটে।
এই ঘটনা শুধু একটি গুরুতর অপরাধ নয়, বরং প্রশাসনের পদক্ষেপ নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে, এই প্রতিবাদ একটি বৃহত্তর জনআন্দোলনায় রূপ নিতে পারে। গ্রামবাসীদের দাবি, অভিযুক্ত শিক্ষককে দ্রুত গ্রেফতার করা হোক এবং पीड़िताকে ন্যায়বিচার दिलाया হোক।