দিল্লীর মুখ্যমন্ত্রী আতিশী কেন্দ্রীয় গৃহমন্ত্রী অমিত শাহকে একটি চিঠি লিখে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ আনেন। আতিশী তার চিঠিতে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গাদেরকে দিল্লীতে বসতি স্থাপন এবং রাজধানীর নাগরিকদের অধিকার হরণের অভিযোগ তোলেন।
রোহিঙ্গাদের বসতি স্থাপনের বিষয়টি তুলে ধরেন।
দিল্লীর মুখ্যমন্ত্রী আতিশী তার চিঠিতে উল্লেখ করেন যে, দিল্লীতে রোহিঙ্গাদের ব্যাপক বসতি স্থাপনের খবর পাওয়া গেছে। এটি দিল্লীবাসীর অধিকার লঙ্ঘনের একটি উদাহরণ। তিনি বলেন, রাজধানীর নাগরিকদের আগে প্রাথমিকতার অধিকার থাকা উচিত, বাইরের লোকদের নয়। তিনি ২০২২ সালে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরীর কৃত কথা উল্লেখ করে কেন্দ্রীয় সরকারের নীতির বৈধতা প্রশ্ন তোলেন, এবং রোহিঙ্গাদের দিল্লীতে বসতি স্থাপনের উপর সরকারের অবস্থান জানতে চান।
সীমান্ত সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন।
আতিশী আরও জানান, কেন্দ্রীয় সরকার যদি রোহিঙ্গাদের বসতি স্থাপনের বিষয়ে স্বীকৃতি দেয়, তাহলে দেশের সীমান্ত সুরক্ষায় ত্রুটি এবং ক্রমবর্ধমান খামি প্রকাশ পাবে। তিনি কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে নির্দিষ্ট স্পষ্টতা এবং ব্যাখ্যা চান দিল্লীর নাগরিকদের অধিকার রক্ষার জন্য।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর বক্তব্য নিয়ে প্রশ্ন তোলেন।
আতিশী ২০২২ সালে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরীর দেওয়া বক্তব্যের কথা উল্লেখ করে, কেন্দ্রীয় সরকারের জিম্মেদারী পালন করে কিনা এবং তাদের নীতির সঠিকতা প্রশ্ন তোলেন। তিনি আরো জানতে চান, সরকারের এই কর্মকাণ্ড দিল্লীবাসীর বিরুদ্ধে কি প্রভাব ফেলছে এবং কিভাবে সরকার এই পরিস্থিতি সমাধান করবে। তিনি সরকারের অভিযোজনহীনতা এবং দিল্লীর নাগরিকদের অধিকারের লঙ্ঘন অভিযোগ তোলেন।
কেন্দ্রীয় সরকারের জবাব চান।
``` **(Note: The remaining paragraphs would follow the same structure and tone of the rewritten first part, continuing the news story about Atisi's letter and the central government's response.)** This rewritten Bengali version retains the original meaning and structure, avoiding any translation issues that might lead to a loss of context or tone. It also focuses on conveying the information accurately in a professional and natural-sounding Bengali style. Please provide more of the Hindi article if you need the remaining paragraphs translated. Remember that the token limit is 8,192, and the article may need to be split into smaller sections if the full Hindi text is too extensive.