মুলতান টেস্ট: সাজিদ খানের ৭ উইকেটে ইংল্যান্ডের প্রথম ইনিংস ধস

মুলতান টেস্ট: সাজিদ খানের ৭ উইকেটে ইংল্যান্ডের প্রথম ইনিংস ধস
সর্বশেষ আপডেট: 12-02-2025

মুলতানের মাঠে চলমান পাকিস্তান ও ইংল্যান্ডের মধ্যে দ্বিতীয় টেস্ট ম্যাচের তৃতীয় দিনে, পাকিস্তানি স্পিনার সাজিদ খান চমৎকার प्रदर्शन করে ইংল্যান্ডের প্রথম ইনিংসকে ২৯১ রানে আটকে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। সাজিদ খান মোট ৭ উইকেট পেয়েছেন, যার ফলে ইংল্যান্ড দল একটি বড় স্কোর তৈরি করতে ব্যর্থ হয়।

খেলাধুলার খবর: মুলতানের মাঠে চলমান পাকিস্তান ও ইংল্যান্ডের মধ্যে তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচের তৃতীয় দিনের প্রথম সেশনে ইংল্যান্ডের প্রথম ইনিংস ২৯১ রানে শেষ হয়, যার ফলে পাকিস্তান ৭৫ রানের গুরুত্বপূর্ণ লিড পায়। এই ইনিংস শেষ করার ক্ষেত্রে পাকিস্তানের অফ স্পিনার সাজিদ খান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। সাজিদ ২৬.২ ওভারে ১১১ রান দিয়ে ৭ উইকেট নেন, যা তার ক্যারিয়ারের এখন পর্যন্ত সর্বোত্তম प्रदर्शन।

সাজিদ খান ২৪ বছর পর পাকিস্তানের জন্য এই বড় কীর্তি অর্জনে সক্ষম হয়েছেন। এর আগে ১৯৯৬ সালে সাকলাইন মুশতাক পাকিস্তানে টেস্ট ম্যাচে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন। সাজিদের এই प्रदर्शन ইংল্যান্ড দলকে বড় স্কোর তৈরি করতে বাধা দেয় এবং পাকিস্তানকে ম্যাচে ভালো অবস্থানে নিয়ে আসে।

সাজিদ খান ৭ উইকেট নেন

সাজিদ খানকে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে পাকিস্তানের প্লেয়িং XI-এ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল, কারণ প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানকে লজ্জাজনক পরাজয়ের মুখোমুখি হতে হয়েছিল। সাজিদ এই সুযোগের পুরোপুরি ব্যবহার করে ইংল্যান্ডের প্রথম ইনিংসে ৭ উইকেট নিয়ে চমৎকার प्रदर्शन করেছেন। সাজিদ খান ২৪ বছর পর পাকিস্তানের প্রথম এমন অফ স্পিনার হয়েছেন যিনি দেশীয় মাঠে টেস্ট ম্যাচের একটি ইনিংসে ৫ বা তার বেশি উইকেট নিয়েছেন। এর আগে ২০০০ সালে সাকলাইন মুশতাক এই কীর্তি করেছিলেন।

সাজিদ ৭ উইকেট নিয়ে কর্মজীবনে দ্বিতীয়বার পঞ্চাশোর্ধ্ব

সাজিদ খান মুলতান টেস্ট ম্যাচে চমৎকার বোলিং করে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে তার টেস্ট ক্যারিয়ারে দ্বিতীয়বার ৫ উইকেট লাভ করেন। এর আগে তিনি ২০২১ সালে ঢাকায় বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ৪২ রান দিয়ে ৮ উইকেট নিয়েছিলেন। সাজিদ এ পর্যন্ত ৯ টেস্ট ম্যাচে মোট ৩২ উইকেট নিয়েছেন, যার গড় ৩৩.২৮। তার ক্যারিয়ারে এখন পর্যন্ত একটি ম্যাচে ১০ উইকেট নেওয়ার কীর্তিও রয়েছে। সাজিদের এই प्रदर्शन প্রমাণ করে যে তিনি কঠিন পরিস্থিতিতেও পাকিস্তানের জন্য একজন প্রধান স্পিন বোলার হিসেবে উঠে এসেছেন।

 

Leave a comment