প্রয়াগরাজে ইউপিপিএসসি পরীক্ষার্থীদের প্রতিবাদ प्रदर्शन চলাকালীন পুলিশ কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। প্রতিবাদকারী ছাত্রদের টেনেহিঁচড়ে গ্রেফতার করা হয়েছে, যার ফলে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। পুলিশ তাদের সেখান থেকে জোর করে সরিয়ে দিয়েছে।
UPPSC পরীক্ষা: উত্তর প্রদেশ লোকসেবা আয়োগের বাইরে বুধবার সকালে হঠাৎ করে পুলিশ বাহিনী উপস্থিত হয় এবং ধর্ণায় অংশগ্রহণকারী ছাত্রদের, যাদের মধ্যে ছাত্রনেতা আশুতোষ পাণ্ডেও ছিলেন, টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায়। এই ঘটনায় কিছু ছাত্রী আহত হয় এবং অনেক পুলিশকর্মী ছিলেন বেসামরিক পোশাকে। ছাত্রীদের অভিযোগ, তাদের সাথে কোনও মহিলা পুলিশকর্মী ছিলেন না এবং তাদের সাথে অশালীন আচরণ করা হয়েছে। এখন ছাত্রীরা নিজেরাই ধর্ণার নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
পুলিশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে नारेबाजी
ধর্ণাস্থলে উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি বিরাজ করছে, যেখানে ছাত্ররা পুলিশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে नारेबाजी করছে। ধর্ণাস্থলের চারপাশে বাধা বৃদ্ধি করা হয়েছে। ছাত্রছাত্রীরা একত্রিত হয়ে প্রতিবাদ করছে এবং প্রশাসনের বিরুদ্ধে তাদের সোচ্চারতা প্রকাশ করছে।
সপা নেতা সহ তিনজনের বিরুদ্ধে ভাঙচুরের অভিযোগ
উত্তর প্রদেশ লোকসেবা আয়োগের বাইরে ভাঙচুর এবং অশান্তি ছড়ানোর ঘটনায় পুলিশ সপা নেতা রঘবেন্দ্র যাদব, অভিষেক শুক্ল এবং শশাঙ্ক দুবেকে গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠিয়েছে। তাদের উপর সরকারি বাধা ও কোচিংয়ের বোর্ড ভাঙার অভিযোগ রয়েছে। পুলিশ ভিডিও ফুটেজের ভিত্তিতে তাদের শনাক্ত করেছে এবং এফআইআর দায়ের করেছে।
পুলিশের দাবি
সিভিল লাইন্স পুলিশ জানিয়েছে, মঙ্গলবার সরকারি বাধা ও কোচিংয়ের বোর্ড ভাঙার অভিযুক্তদের ভিডিও ফুটেজের মাধ্যমে শনাক্ত করা হয়েছে। পুলিশ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছে, যার মধ্যে দুজনকে নামজাত করা হয়েছে এবং অন্যান্য অজ্ঞাত অভিযুক্তদের শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে।
জোর করে কোচিং বন্ধ করানোর অভিযোগে গ্রেফতার
কারাগারে পাঠানো তৃতীয় অভিযুক্ত শশাঙ্ক দুবে-র উপর অভিযোগ রয়েছে যে, তিনি জোর করে কোচিং বন্ধ করানোর চেষ্টা করেছিলেন এবং আয়োগের পরিবেশ নষ্ট করার চেষ্টা করেছিলেন। পুলিশের মতে, শশাঙ্ক মঙ্গলবার আন্দোলনের সময় অশান্তি ছড়ানোর অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছিলেন এবং পরে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এফআইআরে অভিযোগ
চৌকি প্রভারী কৃষ্ণমূর্তি চৌরাসিয়ার লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে এফআইআরে অভিযোগ করা হয়েছে যে, মঙ্গলবার দুপুর ১টার দিকে আয়োগের দ্বিতীয় গেটের সামনে কিছু অশান্তিপূর্ণ ব্যক্তি সরকারি লোহার মোবাইল বাধার উপর উঠে কোচিংয়ের বোর্ড ভেঙে ফেলে এবং বাধাটিও ক্ষতিগ্রস্ত করে। পুলিশ এখন অন্যান্য অজ্ঞাত অভিযুক্তদের শনাক্ত করার জন্য ভিডিও ফুটেজ পরীক্ষা করছে।
```
