হামীরপুর থেকে শিমলা যাওয়ার জন্য গাড়িগুলি কান্দরোর হয়ে যেতে হতো, কিন্তু এখন ভাগেড় থেকেই চার লেনের রাস্তা দিয়ে নোনি চৌক, এम्स হাসপাতালের কাছে গিয়ে পৌঁছাবে।
এই ফোরলেইনে প্রায় ২১০০ কোটি টাকা ব্যয় হচ্ছে। যুদ্ধকৌশলগত গুরুত্বের দিক থেকে এই ফোরলেইন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল।
কিরাতপুর থেকে মনালি পর্যন্ত নির্মীয়মাণ এই চারলেনের প্রথম অংশ, মণ্ডি পর্যন্ত, যানবাহনের চলাচলের জন্য সর্বপ্রথম উন্মুক্ত হচ্ছে। এই চারলেনের এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
প্রধানমন্ত্রী মোদী অথবা গড়করী উদ্বোধন করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। ৫টি সুড়ঙ্গ এবং ১৫টি সেতুর নির্মাণ কাজ চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। এর ফলে চণ্ডীগড়-দিল্লির দূরত্ব কমে যাবে।